হোটেলের রুমে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে সামান্য কথা কাটাকাটি থেকে শুরু হওয়া বচসা শেষ পর্যন্ত রক্তাক্ত পরিণতিতে গড়াল। প্রেমিকের গোপনাঙ্গে সজোরে আঘাত করার অভিযোগে তরুণীর ওপর প্রতিশোধ নিতে তাঁকে শ্বাসরোধ করে খুন করার অভিযোগ উঠেছে যুবকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে পাঞ্জাবের লুধিয়ানায়।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাতে প্রেমিক যুগল একটি হোটেলে চেক-ইন করেন। নিহত তরুণী বারবার যুবক অমিত নিশাদকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিলেন। এ নিয়েই দু’জনের মধ্যে তীব্র বচসা শুরু হয়। একপর্যায়ে রাগের মাথায় তরুণী ধারালো অস্ত্র দিয়ে যুবকের গোপনাঙ্গে আঘাত করেন। এতে গুরুতর আহত হন অমিত।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই হামলার প্রতিশোধ নিতেই যুবক তরুণীর ওপর পাল্টা আক্রমণ চালান এবং শ্বাসরোধ করে তাঁকে হত্যা করেন। মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর হোটেল ছেড়ে পালিয়ে যান তিনি।
পুলিশ আরও জানায়, নিহত তরুণী দুই সন্তানের মা ছিলেন। তাঁর বিবাহবিচ্ছেদের প্রক্রিয়া চলছিল। সেই সময়েই অমিত নিশাদের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয় এবং ধীরে ধীরে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। যুবকের বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু করা হয়েছে। বর্তমানে তিনি গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল হলেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হবে।
উল্লেখ্য, এর আগেও এ ধরনের ঘটনা দেশজুড়ে আলোচনায় এসেছে। গত মে মাসে মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর থানার বালুচর গ্রামে পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীর বিরুদ্ধে স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। ওই ঘটনায় আব্দুল রহমান (৩৮) নামের এক ব্যক্তি গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হন। এ ঘটনায় তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, লুধিয়ানার সাম্প্রতিক ঘটনাটি অত্যন্ত সংবেদনশীল। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত চলছে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাতে প্রেমিক যুগল একটি হোটেলে চেক-ইন করেন। নিহত তরুণী বারবার যুবক অমিত নিশাদকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিলেন। এ নিয়েই দু’জনের মধ্যে তীব্র বচসা শুরু হয়। একপর্যায়ে রাগের মাথায় তরুণী ধারালো অস্ত্র দিয়ে যুবকের গোপনাঙ্গে আঘাত করেন। এতে গুরুতর আহত হন অমিত।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই হামলার প্রতিশোধ নিতেই যুবক তরুণীর ওপর পাল্টা আক্রমণ চালান এবং শ্বাসরোধ করে তাঁকে হত্যা করেন। মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর হোটেল ছেড়ে পালিয়ে যান তিনি।
পুলিশ আরও জানায়, নিহত তরুণী দুই সন্তানের মা ছিলেন। তাঁর বিবাহবিচ্ছেদের প্রক্রিয়া চলছিল। সেই সময়েই অমিত নিশাদের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয় এবং ধীরে ধীরে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। যুবকের বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু করা হয়েছে। বর্তমানে তিনি গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল হলেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হবে।
উল্লেখ্য, এর আগেও এ ধরনের ঘটনা দেশজুড়ে আলোচনায় এসেছে। গত মে মাসে মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর থানার বালুচর গ্রামে পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীর বিরুদ্ধে স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। ওই ঘটনায় আব্দুল রহমান (৩৮) নামের এক ব্যক্তি গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হন। এ ঘটনায় তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, লুধিয়ানার সাম্প্রতিক ঘটনাটি অত্যন্ত সংবেদনশীল। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত চলছে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আন্তজার্তিক ডেস্ক